2 0
Read Time17 Minute, 5 Second

পারফিউম জিনিসটা সবসময় আমার বড়লোকদের ব্যাপার বলে মনে হয়েছে। আমি মধ্যবিত্ত। জীবনের একটা পর্যায় পর্যন্ত জানতামও না একে পারফিউম বলে। বলতাম ‘সেন্ট’, আর কিনতাম ফুটপাথে বসে থাকা বিক্রেতার কাছ থেকে। এরপর যখন মফস্বল থেকে ঢাকায় এলাম, ফার্মগেটের সেজান পয়েন্ট আর ধানমণ্ডির রাপা প্লাযার সাথে পরিচয় হলো, তখন ডিওডোরেন্ট আর এন্টি পারস্পিরেন্ট কিনতাম। লেখাপড়ার পাট চুকিয়ে যখন বিদেশী এক কোম্পানিতে চাকরি নিলাম, তখন প্রথমবারের মতো প্রকৃত পারফিউমের সংস্পর্শে এলাম। বিদেশী সহকর্মীরা পারফিউম মেখে আসতো। আমার পাশ দিয়ে যখন যেতো, আমি নাক ভরে শ্বাস নিতাম। আহ! কী সুন্দর গন্ধ। মুখচোরা স্বভাবের কারণে কখনো জিজ্ঞেস করিনি “তুমি কী পারফিউম মেখেছো?” কিন্তু ভাবতাম, একদিন আমিও এগুলো মাখবো। আমার গা থেকে বের হওয়া সুগন্ধিও মানুষকে মুগ্ধ করবে।

২০১৮ সালে যখন যুক্তরাষ্ট্রে এলাম, বার্লিংটন নামের এক দোকানে গেলাম। ঘুরতে ঘুরতে হঠাৎ চোখে পড়লো পারফিউমের বিশাল সম্ভার। বিভিন্ন ব্র্যান্ডের পারফিউম। প্যাকেটের গায়ে মূল দাম লেখা, সাথে বার্লিংটন কত কমে দিচ্ছে সেটা। মাথা ঘুরে গেলো। এত সস্তায় পারফিউম? ঝোঁকে পড়ে কিনে ফেললাম আড়াইশো ডলারের পারফিউম। হ্যাঁ পাঠক, ঠিক পড়েছেন। আড়াইশো ডলার দিয়ে দশটা পারফিউম কিনলাম। সবগুলোর নাম মনে নেই, তবে এলিজাবেথ আর্ডেনের সানফ্লাওয়ারস, রিয়ানার রিরি আর জিন মার্কের (জঁ মাখ) ফেম্মে নোয়ার কথা মনে আছে। কিনে তো ফেললাম, কিন্তু এতোগুলো বোতল ব্যবহার করবো কত বছর ধরে? ভাগ্যে কিছুদিন পর প্রিন্সের দেশে যেতে হলো আর ওর সাথে পারফিউমগুলো পাঠিয়ে দিলাম। দুটো রাখলাম আমার জন্য। নতুবা দেখা যেতো পাঁচ বছর পর এখনও ওগুলো ব্যবহার করছি।

যুক্তরাষ্ট্রে বার্লিংটনের মতো আরও কিছু দোকান আছে যারা ব্র্যান্ডের পারফিউম কম দামে বিক্রি করে। যেমনঃ রস (ড্রেস ফর লেস), টিজে ম্যাক্স। তবে সব ব্র্যান্ড এখানে পাওয়া যায় না। শানেল, ভিক্তর অ্যান্ড রলফ, গুচ্চির মতো বড় ব্র্যান্ডের সুগন্ধি এরা রাখে না। রাখে সেলেব্রিটি পারফিউম আর মাঝারি মানের ব্র্যান্ডের পারফিউম। যা হোক, বার্লিংটন থেকে মাঝারি মানের ব্র্যান্ডের পারফিউম কিনে আমার হাতে খড়ি হলো। এরপর যা হয় আর কি! খেতে দিলে শুতে চায়-এর মতো গত বছর আমার ইচ্ছে হলো দামী ব্র্যান্ডের পারফিউম ব্যবহার করবো। ব্যস, শুরু হলো গবেষণা। যেহেতু টাকা খরচ করবো, বুঝে শুনে কেনা উচিৎ। কিন্তু শত শত ইউটিউব ভিডিও দেখে উপকৃত হবার বদলে আমি পুরো ধাঁধায় পড়ে গেলাম। একেকজন একেক মত দিচ্ছে। একজন বলছে মেয়েদের জন্য শ্রেষ্ঠ পারফিউম হলো লানকোমের লা ভি এ বেল (La Vie est Belle by Lancôme), আরেকজন বলছে শানেল নাম্বার ফাইভ (Chanel no 5 by Chanel), আরেকজন বলছে ইভ সাঁ লহোঁর লিব (Libre by Yves Saint Laurent)। চরম দ্বিধায় পড়ে ঠিক করলাম শানেল নাম্বার ফাইভই কিনবো। যখন থেকে ‘পারফিউম’ শব্দটা শিখেছি, তখন থেকে স্বপ্ন দেখেছি এই পারফিউম গায়ে মাখার। তাই ইউটিউবে দেখা শুরু করলাম শানেলের রিভিউ। Jeremy Fragrance নামের এক চ্যানেল থেকে জানলাম যে, শানেল নাম্বার ফাইভের গন্ধ সেকেলে হয়ে গেছে। এখন রাজত্ব করছে শানেল মাদেমোইসেল নামের পারফিউম। ঠিক করলাম, মাদেমোইসেলই কিনবো। কেনার আগে আরও কিছু চ্যানেলে মাদেমোইসেলের রিভিউ দেখলাম। বেশিরভাগ রিভিউয়ার বললো মূল মাদেমোইসেলের পরিবর্তে ‘মাদেমোইসেল ইন্টেন্স’ কিনতে। ইন্টেন্সটার গন্ধ কড়া আর অরিজিনালটার গন্ধ মিহি। ভাবলাম, কিনবো যখন কড়া গন্ধেরটাই কিনি! দিলাম অর্ডার শানেলের ওয়েবসাইটে। মাত্র ১.২ আউন্স (৩৫ মিলি) বোতলের দাম নিলো ৯০ ডলার। অর্ডার দিয়ে অনেকক্ষণ থম মেরে রইলাম। প্রায় একশো ডলার গচ্চা দিয়ে আমি এইটুকু জিনিস কিনছি? কিন্তু এটাও তো ঠিক, স্বপ্নের দাম লাখ টাকা। স্বপ্ন ছিলো জীবনে একবার হলেও শানেলের পারফিউম কিনবো। সে স্বপ্ন তো পূরণ করলাম!

শানেল হাতে এসে পৌঁছার পর আমার নেশা হয়ে গেলো পারফিউম নিয়ে ঘাঁটাঘাঁটি করার। ইউটিউবের যাবতীয় পারফিউম বিশেষজ্ঞদের ভিডিও মুখস্ত করে ফেললাম। নাক মুখ গুঁজে দেখতে লাগলাম Jeremy Fragrance-এর ভিডিও (ছেলেটা সুন্দর, এটাও একটা কারণ)। প্রচুর গবেষণা করলাম পারফিউম নিয়ে। এতো তথ্য জেনে ফেললাম যে, মনে হলো একটা ব্লগ না লিখলেই নয়। সে সুতো ধরে এই লেখা। লেখাটা দুই পর্বে আসবে। এই পর্বে আমার জীবন কাহিনী, দ্বিতীয় পর্বে পারফিউম জগতের কাহিনী। যা হোক, বিস্তর গবেষণার পর জানতে পারলাম, মেয়েদের জন্য বিশ্বের সবচেয়ে বিখ্যাত নিশ পারফিউম হলো মেইজোঁ ফঁসিস কুহ্‌কজঁ ব্র্যান্ডের বাক্কারা হুশ 540 (Baccarat Rouge 540 by Maison Francis Kurkdjian)। প্রিয় পাঠক, ভুল বুঝবেন না। মেয়েদের জন্য বানানো দুনিয়ার সবচেয়ে জনপ্রিয় পারফিউমের নাম আপনি হয়তো জানেন। ওই পারফিউম নিয়ে যে মিডিয়ায় সবচেয়ে বেশি মাতামাতি হয়, এটাও আপনি জানেন। কিন্তু ওই পারফিউমের সাথে বাক্কারা হুশ 540 নামটা মিলছে না, তাই তো? যারা জানেন না, তাদের জন্য বলছি, দুনিয়ার সবচেয়ে জনপ্রিয় পারফিউম হলো কোকো শানেলের শানেল নং ফাইভ। লোকে বলে, এটাকে জনপ্রিয় করেছিলেন হলিউডের অভিনেত্রী মেরিলিন মনরো। উনি নাকি এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, রাতে ঘুমানোর সময় তার গায়ে কিছু থাকে না… থাকে শুধু শানেল নং ফাইভ! কিন্তু কথা হলো, শানেল নং ফাইভ একটা ডিজাইনার পারফিউম আর বাক্কারা হুশ 540 হলো নিশ পারফিউম। এই দুই ধরনের পারফিউমের মধ্যে উপরের দিকে থাকবে নিশ পারফিউম। তাই এগুলোর দামও আকাশছোঁয়া। সূত্রমাফিক, বাক্কারা হুশ 540-এর দাম শানেল নং ফাইভের চেয়ে বেশি। ১.২ আউন্স বাক্কারা হুশের দাম ১৯৫ ডলার, যেখানে ১.২ আউন্স শানেল নং ফাইভের দাম ৯৪ ডলার। তাই অনেক কোম্পানি বাক্কারা হুশের ডুপ্লিকেট বানিয়ে বাজারে ছাড়ে। এরকমই এক ডুপ্লিকেট হলো আরিয়ানা গ্রান্দের ‘ক্লাউড’ পারফিউম। এটার ৩.৪ আউন্স বোতলের দাম ৬৫ ডলার। অনেকগুলো রিভিউ দেখে মনে হলো, এটা পুরোপুরি না পারলেও ৯০% কপি করতে পেরেছে বাক্কারা হুশকে। তাই এটা পরীক্ষা করে দেখার জন্য গেলাম আল্টা বিউটি নামের দোকানে। এতো দাম দিয়ে কেনার আগে যাচাই করে দেখা দরকার এটা আমি ক্যারি করতে পারবো কিনা, আমার রুচির সাথে গন্ধটা যায় কিনা। বলে রাখা ভালো, আল্টা বিউটি আর সেফোরা হলো যুক্তরাষ্ট্রে সৌন্দর্য চর্চার জিনিসপাতি কেনার স্বর্গ। এসব দোকানে সুগন্ধির টেস্টার থাকে। আপনি বিভিন্ন সুগন্ধি নিজের গায়ে পরীক্ষা করে দেখার সুযোগ পাবেন। যুক্তরাষ্ট্রে সুগন্ধি বেচাকেনার জন্য বিশেষায়িত যেকোনো দোকানে গেলেই এই সুবিধা পাবেন। এয়ারপোর্টে সুগন্ধির যেসব দোকান থাকে, সেগুলোতেও এই সুবিধা আছে। আমি একবার তুরস্ক বিমানবন্দরের এক দোকানে ঢুকে পাঁচটা টেস্টারে পাঁচটা পারফিউম স্প্রে করে ব্যাগে ঢুকিয়ে রেখেছিলাম। সেই গন্ধ আমার ব্যাগে ছয় মাস ম ম করেছিলো।

আল্টা বিউটিতে গিয়ে হাতের কব্জিতে ক্লাউড পারফিউমটা স্প্রে করে সাথে সাথে শুঁকে বসলাম। ইয়াক! এমন ঝাঁঝালো স্পিরিটের গন্ধ যে মনে হলো, মদের বোতল খুলেছি। পরে জেনেছি, স্প্রে করার সাথে সাথে শুঁকতে হয় না। কয়েক মুহূর্ত সময় দিতে হয় যেন সুগন্ধিটা চামড়ায় বা টেস্টারে সেট হতে পারে। এরপর শুঁকলে আসল গন্ধ বুঝা যায়। আমি ভুল করে স্পিরিটের গন্ধ শুঁকে মন খারাপ করে বসে রইলাম। এমন কড়া গন্ধ কেন? মানুষ কী দেখে পছন্দ করে ক্লাউড? এর আবার বিশাল ফ্যানবেইজও আছে। যা হোক, ভারাক্রান্ত মনে শানেলের তাকের দিকে এগোলাম। ভাবলাম, ক্লাউডের বদলে শানেল নং ফাইভ কিনে নিয়ে যাই। কিন্তু কব্জিতে শানেল নং ফাইভ মাখার পর আমি জনসন অ্যান্ড জনসন বেবি পাউডারের গন্ধ পেলাম। কী মুশকিল! আজকে কি সব পারফিউমই আমাকে হতাশ করবে? এখানে আমি যে ভুলটা করেছিলাম সেটা হলো, আমি জানতাম না সুগন্ধি মাখার পর সেটা বিরতি দিয়ে দিয়ে গন্ধ পাল্টায়। আমার দেখা দরকার ছিলো সারাদিনে শানেল নং ফাইভের পাউডার মার্কা গন্ধটা কোথায় গিয়ে দাঁড়ায়। এতো মানুষ যে এটা পছন্দ করে, নিশ্চয় পাউডারের গন্ধের জন্য না! নিশ্চয় অন্য কারণ আছে।

একশো ডলার দিয়ে যেহেতু পাউডার কেনার মানে হয় না, তাই ভাবলাম শানেলের অন্য পারফিউমগুলো পরীক্ষা করে দেখি। কোনোটা যদি মনে ধরে যায়, কিনে ফেলবো। সে হিসেবে আরেক কব্জিতে স্প্রে করলাম শানেল ও তন্দ (eau tendre)। আহ! কী মিষ্টি গন্ধ। কিন্তু দামের দিকে তাকাতেই গন্ধটা তেতো হয়ে গেলো। ১.২ আউন্সের দাম ৯০ ডলার। রাগের চোটে তালুর উল্টো পিঠে শানেল শান্স (chance) স্প্রে করলাম। এটাও ৯০ ডলার। আজ সারা গায়ে মাগনা মাগনা শানেল মেখে বাসায় যাবো। ৯০ ডলার দিয়ে কিনে যেহেতু সারা বছর ধরে রাজা হওয়ার সামর্থ্য নেই, একদিনের রাজাই হই। কী বলেন? তো, ও তন্দ আর শান্স মেখে আমি পাগল হয়ে গেলাম। এতো সুন্দর গন্ধ! ঠিক করলাম, টাকাপয়সা হলে সবার আগে এই দুটো পারফিউমের সবচেয়ে বড় বোতলটা কিনবো। দুটোর গন্ধই মনে ধরেছে। অনেক কড়া না, অনেক হালকাও না। দুইয়ের মাঝামাঝি একটা ভারসাম্য, যেটা অনেক পারফিউমে নেই। এরপর এলাম ভিক্তর অ্যান্ড রালফের তাকে। ওদের ফ্লাওয়ারবম্ব নিয়ে অনেক প্রশংসা শুনেছি। ব্যক্তিগতভাবে আমার ফ্লোরাল ফ্লেভার খুব একটা ভালো লাগে না। ফুলের গন্ধ সারা গায়ে মাখিয়ে ঘুরছি, এটা আমার জন্য খুব সুখকর কিছু না। আমার ভালো লাগে মশলা ফ্লেভার, এরপর ফ্রুটি ফ্লেভার। তো ফ্লাওয়ারবম্ব স্প্রে করার পর খুব একটা ভালো লাগবে না, এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু তারপরও একটা আশা ছিলো, যদি পছন্দ হয়েই যায় ফুলের গন্ধওয়ালা পারফিউম, সেটা কিনেই বাসায় যাবো। কিন্তু নাহ, বাহুতে স্প্রে করার পর শুঁকে মনে হলো গন্ধটা খুবই সাধারণ। মুগ্ধ করার মত কিছু নয়। এত দাম দিয়ে সাধারণ একটা গন্ধ কেনার মানে হয় না। তাই মন খারাপ করে কিছু না কিনেই চলে এলাম।

বাসায় আসার পথে সারাক্ষণ হাত শুঁকছি আর ভাবছি গন্ধগুলো কতক্ষণ থাকবে? শানেল ও তন্দের গন্ধ একটু পরই গায়েব হয়ে গেলো। থেকে গেলো ক্লাউড আর ফ্লাওয়ারবম্ব। ক্লাউড থেকে স্পাইসি গন্ধ বের হচ্ছে, আর ফ্লাওয়ারবম্ব থেকে জেসমিনের কড়া মিষ্টি গন্ধ। বাসায় আসার কয়েক ঘণ্টা পর দেখি ক্লাউডের ঝাঁঝালো গন্ধ পুরোপুরি বদলে একটা ভোঁতা গন্ধে রূপ নিয়েছে। গন্ধটা ভীষণ সুন্দর। আমি পারফিউম বিশারদ নই। তাও বুঝতে পারছিলাম এই গন্ধে মিশে আছে একাধিক উপাদান। কী যে লোভনীয় একটা গন্ধ! একই সাথে তামাক, কাঠ আর ভ্যানিলার গন্ধ। অন্তর্জাল ঘেঁটে দেখলাম, এই ধরনের গন্ধকে বলে গোর্‌ম্যান্ড (যেসব গন্ধ শুঁকলে সেটাকে খেয়ে ফেলতে ইচ্ছে করে)। এদিকে ফ্লাওয়ারবম্বের কড়া জেসমিন মিলিয়ে গিয়ে বের হতে লাগলো ভোঁতা আর মিষ্টি একটা গন্ধ। এই গন্ধ আমি অনেকের গায়েই পাই। বুঝলাম এটা মেয়েদের মধ্যে খুব জনপ্রিয় একটা পারফিউম। সবাই গায়ে লাগায়। মজার ব্যাপার হলো, পাঁচ ঘণ্টা পার হওয়ার পরও ফ্লাওয়ারবম্ব আর ক্লাউড পারফিউম দুটোর গন্ধ রয়ে গেছে। দারুণ স্থায়িত্ব তো! দুটো পারফিউম নিয়েই আশাবাদী হয়ে উঠলাম। এগুলো কেনা যায়। দেখলেন তো, বোতলের ঢাকনা খুলে গন্ধ শোঁকা আর সারাদিন টেস্ট করে কেনার মধ্যে তফাৎ কতো? যেটা তাৎক্ষণিকভাবে ভালো লাগছে, সেটা যে সারাদিন পরও ভালো লাগবে সে নিশ্চয়তা নেই।

উল্লেখ্য, এই লেখায় আমি পারফিউমের কথা বলেছি, বডি স্প্রে বা কোলোনের কথা নয়। এগুলোর মধ্যে পার্থক্য কী, সেটা নিয়ে আসবো আগামী লেখায়। ততদিন ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন, ঢুঁ মারুন আমার ব্লগে, পড়তে থাকুন অন্যান্য লেখা।

দ্বিতীয় পর্ব, তৃতীয় পর্ব

Happy
Happy
17 %
Sad
Sad
0 %
Excited
Excited
50 %
Sleepy
Sleepy
0 %
Angry
Angry
0 %
Surprise
Surprise
33 %
Previous post ক্যানাডিয়ান নায়াগ্রা ফলস… আর ছেলেটি
Next post পারফিউম বা সুগন্ধিঃ বিস্ময়কর এক জগত (পর্ব ২)